মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘নুরুল হক নুরের শারীরিক অবস্থা উন্নতি হওয়ায় মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে। কিছুক্ষণ আগে তিনি হাসপাতাল ছাড়েন।’
তিনি বলেন, ‘ঘটনার দিনই তাকে হাসপাতালে আনা হলে জরুরি ভিত্তিতে একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করে চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু করা হয়। সারারাত ধরে চিকিৎসকরা তার চিকিৎসা চালিয়ে যান। পরে তাকে ঢামেক-এর পুরাতন ভবনের চতুর্থ তলার নিবিড় পর্যবেক্ষণ ইউনিটে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়।’
পরে আরও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিয়ে ১০ সদস্যের একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করা হয় এবং তাদের তত্ত্বাবধানে নুরের চিকিৎসা চলতে থাকে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন:
এর আগে গত ২৯ আগস্ট রাজধানীর কাকরাইলে গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি (জাপা) ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। সেখান থেকে নুরকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
পরে রাত ১১টায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন নুরুল হক নুর।





