শিক্ষার্থীরা সরকারকে দিয়েছিলেন তিন দিনের আলটিমেটাম। এই আন্দোলনই ধারাবাহিকভাবে রূপ নেয় ৩৬ দিনের ঐতিহাসিক ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে। ২০১৮ সালে জারি করা কোটা বাতিলের পরিপত্র বাতিল করে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটাসহ ৫৬ শতাংশ কোটা পুনর্বহালের আদেশ জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
গত বছরের ১ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে ঢাবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। কলাভবন, শ্যাডো, বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ, বিভিন্ন হল ঘুরে ভিসিচত্বর হয়ে রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে শেষ হয় বিক্ষোভ মিছিল। সেখানে তারা উত্থাপন করেন চার দফা দাবি।
এভাবেই শুরু গণঅভ্যুত্থানের। যা পরবর্তীতে নতুন বাংলাদেশে রূপ দেয়। কত-শত রক্ত, কত প্রাণের বিনিময়ে এসেছে নতুন স্বাধীনতা। নতুন বাংলাদেশ।
জুলাইয়ের প্রথম প্রহরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন থেকে নেয়া হয়েছে নানা কর্মসূচি। রাত ১২টায় প্রথম প্রহরে শহীদ মিনারে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল স্মরণসভার আয়োজন করে। সেখানে শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণ করলো ছাত্রদল।




