বিক্ষোভকারীরা জাতিসংঘের প্রতি দ্রুত উদ্যোগ নেয়ার দাবিও জানান আন্দোলনকারীরা। এছাড়া ইসরাইলি পণ্য বয়কটের দাবিও জানান তারা।
সকাল ১০টার দিকে বরিশালে ইসরাইলি হামলা ও গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ স্থানীয়রা।
নীলফামারীতে ফিলিস্তিনে ইসরাইলি হামলার আগ্রাসন ও গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ।
এছাড়া ইসরাইলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে চট্টগ্রামেও নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। ন্যাক্কারজনক হত্যাযজ্ঞের ঘটনায় বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
গণহত্যার প্রতিবাদে সারাদেশের মতো ময়মনসিংহের টাউন হলে বেলা ১২টার দিকে ময়মনসিংহের সর্বস্তরের মানুষ বিক্ষোভ করেছেন।
বিক্ষোভকারীরা জানান, গাজাকে শেষ করার মিশনে নেমেছে ইসরাইল। এতে ইন্ধন জোগাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের নেতারা। উপত্যকার ৯০ শতাংশ মানুষ এরই মধ্যে তাদের ঘরবাড়ি হারিয়েছে। যারা বেঁচে আছে তারাও তীব্র খাদ্য সংকট ও বোমার আতঙ্কে দিন পার করছে।