ভারতের পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় এবং দেশে চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম হওয়ায় পেঁয়াজের দাম বেড়েছে জানিয়ে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, পেঁয়াজ ও চিনি আমদানির ক্ষেত্রে ভাতের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করা হবে।
আজ শনিবার (৯ ডিসেম্বর) তিনি একথা বলেন।
বাণিজ্য সচিব আরও বলেন, ডিম আমদানি করে আমরা ফল পেয়েছি। আলুও অল্প কিছু আমদানি করতে দিয়েছি। সেটারও ফল পাচ্ছি। আমদানি আজকে করতে হলে আবার এক সময় বন্ধও করে দিতে হবে। আমাদেরকে ক্রাইসিস মেটাতে হলে উৎপাদন বাড়তে হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, আগস্টে পেঁয়াজ রপ্তানিতে ভারতীয় শুল্ক আরোপের খবরে বাজারে পেঁয়াজের দাম ঠেকে ১০০ টাকায়। চল্লিশ শতাংশ শুল্ক আরোপ করার চার মাস পর এবার ভারত গেলো বৃহস্পতিবার পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। রপ্তানি বন্ধের ঘোষণায় দেশের বাজারে এক রাতের ব্যবধানে ডাবল সেঞ্চুরিতে পৌঁছে পেঁয়াজের দাম।
রাজধানীর কাপ্তানবাজার ঘুরে দেখা যায়, ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৫০ থেকে ১৬০ টাকায়। ভারতের রপ্তানি বন্ধের পাশাপাশি গত দুইদিনের বৃষ্টিকেও দাম বাড়ার কারণ দেখাচ্ছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা। দেশি পেঁয়াজ বাজারে আসলেও আমদানি না হলে পেঁয়াজের দাম কমার সম্ভাবনা নেই বলেও জানান তারা।





