সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা। দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছে সাধারণ ক্রেতারা,অন্যদিকে বাজার স্বাভাবিক রাখতে আমদানির বিকল্প নেই বলছেন আমদানিকারকরা।
রফিক নামের এক ক্রেতা বলেন, ‘মাঝে মাঝেই পেঁয়াজের দাম বাড়ায় আমাদের বিপাকে পড়তে হয়। সেদিন কিনলাম এক দামে আজ কিনলাম আরেক দামে। কেজিতে প্রায় ৩০ থেকে ৪০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হলো। এটা আমাদের জন্য খুবই কষ্টকর।’
নীরব সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সাধারণ ক্রেতাদের পকেট কাটছে অসাধু ব্যবসায়ীরা বলে দাবি ক্রেতাদের। নিয়মিত বাজার মনিটরিং ও আমদানির দাবি তাদের।
আরও পড়ুন:
হিলি বাজারের পেঁয়াজ বিক্রেতা শাকিল আহম্মেদ বলেন, ‘হঠাৎ করে কয়েকদিন থেকে মোকামে সরবরাহ সংকট হওয়ায় সেখানে পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। আগে প্রতি মণ পেঁয়াজ ক্রয় করেছি ৩ হাজার ২০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায় আর এখন কিনতে হচ্ছে ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৪ হাজার ৭০০ টাকা মণে। এতে করে পরিবহন খরচসহ প্রতিকেজি বিক্রি করতে হচ্ছে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা দরে। যা কয়দিন আগে বিক্রি হয়েছিল ৮৫ থেকে ৯০ টাকায়।’
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক আলহাজ্ব শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘সামনে রমজান মাস বর্তমান যে পেঁয়াজের বাজার তার লাগাম টানতে হলে আমদানির সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। না হলে দাম আরও বাড়বে।’
হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অশোক বিক্রম চাকমা বলেন, ‘পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। আমরা বিষয়টি নিয়ে কাজ করতেছি বাজার নিয়ন্ত্রণে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কেউ যদি সিন্ডিকেট তৈরি করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’





