গ্রীষ্মকালীন সব ধরনের সবজির সরবরাহ বেড়েছে মেহেরপুরের বাজারে। যার ফলে দাম নিম্নমুখী। সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে সবজির দাম কমেছে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত। এতে স্বস্তি ফিরেছে ক্রেতাদের মাঝে।
তবে ময়মনসিংহের মেছুয়া বাজারে খুচরা পর্যায়ে সব ধরনের সবজিতে দাম বেড়েছে পাঁচ থেকে সাত টাকা। কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে বেগুন ছুঁয়েছে ৭০ থেকে ৮০ টাকার ঘর। এছাড়া করলা ৪০, পটল ৪০, চিচিঙ্গা ৫০ এবং কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে।
এদিকে, মাছের দাম বেড়েছে বরগুনার বাজারে। নদ নদীর মাছের দাম কেজিপ্রতি বেড়েছে ৫০ থেকে ১০০ টাকা। জেলেরা জানান, সমুদ্রে ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় ইলিশসহ সামুদ্রিক মাছের সরবরাহ কম। পাশাপাশি তীব্র গরমেও মাছ শিকার ব্যাহত হচ্ছে। বাজারে রুই কাতলা বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি দরে। এ ছাড়া পোয়া মাছ ৩৫০ থেকে ৫০০ টাকা, পাবদা ২৮০ থেকে ৩৫০, চিংড়ি ৭০০ থেকে ৮০০ এবং বোয়াল বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে এক হাজার টাকায়। তবে দাম অপরিবর্তিত রয়েছে চাষের মাছের।
কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিপাতের প্রভাব পড়েছে সিলেটের মাছের বাজারে। দুই একটি জাতের মাছ বাদে অন্যান্য মাছের দাম আগের মতো স্থিতিশীল। তবে বেচাকেনা কম থাকায় লোকসান হচ্ছে বলে জানান ব্যবসায়ীরা।
এদিকে ছুটির দিনে চট্টগ্রামের বাজারে কম দামে বিক্রি হচ্ছে মুরগি ও ডিম। কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকা কেজি দরে। সোনালি মুরগির দাম কমে বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়। এ ছাড়া স্থিতিশীল আছে গরুর মাংসের দাম। বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়।