এর আগে, ৪র্থ দিনের শুনানিতে জামায়াতের আইনজীবী শিশির মনির আদালতকে বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ধারণা একটি অনন্য, ইউনিক পদ্ধতি। তবে, রাজনৈতিক নেতাদের দূরদর্শিতার অভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল হয়।’
অন্যদিকে, তৃতীয় দিনের শুনানিতে আইনজীবী শিশির মনির আদালতকে বলেন, যে প্রক্রিয়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাদ দেয়া হয়েছিল, তা ছিল পরিকল্পিত।
এর আগে, গত ২৭ আগস্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে করা আবেদন মঞ্জুর করেন সর্বোচ্চ আদালত। দেয়া হয় আপিলের অনুমতি। এরপর ড. বদিউল আলম মজুমদারসহ ৫ জন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল গোলাম পরওয়ার আপিল করেন।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করে রায় দেন সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের আপিল বিভাগ।





