র্যাব-২ এর সিনিয়র এএসপি আসিফ জানায়, সংঘবদ্ধ একটি দালাল চক্র দীর্ঘদিন ধরে পাসপোর্ট ফরম পূরণ, ফরম সত্যায়ন, কাগজপত্রে ঘাটতি দেখানো, এমনকি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকার বিনিময়ে ভেরিফিকেশন ছাড়াই অতি দ্রুত পাসপোর্ট করে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে আসছিল।
আরও পড়ুন:
পাসপোর্ট প্রার্থীরা প্রলুব্ধ না হলে নানা কৌশলে তাদের হয়রানি করা হতো। কর্তৃপক্ষের সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিং সত্ত্বেও দালাল চক্রের কার্যক্রম বন্ধ না হওয়ায় র্যাব-২ গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়।
এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার র্যাবের এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট কাজী তামজীদ আহমেদের নেতৃত্বে আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস সংলগ্ন এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ সময় চার জনকে হাতেনাতে আটক করে স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে দোষী সাব্যস্ত করে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।





