ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও অন্যান্য উৎপাদনকারী দেশ থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহ বাড়ালে নিত্যপণ্যটির দাম কিছুটা সহনশীল হতে পারে।
হাইটং ইন্টারন্যাশনাল সিকিউরিটিজ বলছে, এই পদক্ষেপ বিশ্বের এলএনজি বাজারকে আরও সংকুচিত করবে।
চলতি বছর এবং আগামী বছরও সরবরাহ সংকট অব্যাহত থাকবে। বিশেষ করে এলএনজির ক্ষেত্রে সরবরাহ সীমিত হওয়ার স্পট এলএনজির দামে আরও ঊর্ধ্বগতি দেখা দিতে পারে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর ইউরোপে জ্বালানি সংকট দেখা দেয়। এর জেরে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিকভাবে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস এলএনজির দাম বেড়ে যায়।