ব্লিঙ্কেন সম্পর্কের অগ্রগতির আশা প্রকাশ করে বলেন, সরাসরি মতপার্থক্যের বিষয়গুলো উত্থাপন করা হবে। এর মধ্যে রাশিয়া, তাইওয়ান এবং বাণিজ্য অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই বলেন, নভেম্বরে জো বাইডেন ও শি জিনপিংয়ের সাক্ষাতের পর বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির এ দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক ‘স্থিতিশীল হতে শুরু করে’।
এর আগে তিনি চীনের রাজধানীর প্রাচীন উদ্যানের দিয়াওইউতাইয়ে ব্লিঙ্কেনকে অভ্যর্থনা জানান।
ওয়াং আরও বলেন, ‘কিন্তু একইসময়ে সম্পর্কের নেতিবাচক বিভিন্ন বিষয় এখনও বৃদ্ধি পেতে দেখা যাচ্ছে। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক বিভিন্নভাবে বাধার সম্মুখীন হচ্ছে। চীনের বৈধ উন্নয়ন অধিকার অযৌক্তিকভাবে দমন করা হচ্ছে ও মূল স্বার্থ চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছে।’
চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কী স্থিতিশীলতার সাথে এগিয়ে যাওয়া উচিত, নাকি নিম্নগামী সম্পর্কের দিকে ফিরে যাওয়া উচিত? এটি এখন দুই দেশের সামনে প্রধান প্রশ্ন।
ওয়াংয়ের সঙ্গে বৈঠকের শুরুতে ব্লিঙ্কেন বলেন, এসব ক্ষেত্রে তিনি খুব স্পষ্ট এবং সরাসরি কথা বলবেন। আর আমাদের প্রেসিডেন্টরা যেসব বিষয়ে সম্মত হয়েছেন সেসব বিষয় আমরা কিছুটা এগিয়ে নেব বলে আশা করছি।
ব্লিঙ্কেন আরও বলেন, দুই দেশের যে ক্ষেত্রগুলোতে মতভেদ আছে সেগুলোর বিষয়ে যতটা সম্ভব পরিষ্কার হওয়া উচিত। অন্ততপক্ষে ভুল বোঝাবুঝি এড়াতে আমাদের কিছু করা উচিত।