পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সোমবার সকালে এক্সের একটি পোস্টে জানিয়েছে, ল্যাভরভ বেইজিংয়ে অবতরণ করেছেন।
মন্ত্রণালয়ের পূর্ব নির্ধারিত সফরসূচি অনুসারে তিনি বেইজিংয়ে দুই দিন অবস্থান করবেন এবং চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সাথে বৈঠক করবেন।
ইউক্রেন সংকট এবং এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের পরিস্থিতির উদ্ধৃতি দিয়ে বিবৃতিতে বলা হয়, নির্দিষ্ট সংখ্যক জটিল সমস্যার বিষয়ে তারা অভিজ্ঞতা বিনিময় করবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, দুুই নেতা দ্বিপাক্ষিক এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতার বিষয় নিয়েও আলোচনা করবেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের 'ফ্ল্যাগশিপ বেল্ট অ্যান্ড রোড অবকাঠামো' উদ্যোগের একটি আন্তর্জাতিক ফোরামের জন্য ল্যাভরভ সর্বশেষ অক্টোবরে বেইজিং সফর করেছিলেন।
চীন নিজেকে ইউক্রেন সংঘাতে একটি নিরপেক্ষ পক্ষ হিসেবে দেখে। কিন্তু গত দুই বছরে এটি রাশিয়ার শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য অংশীদার হয়ে উঠেছে এবং যুদ্ধ শেষ করার জন্য একটি রাজনৈতিক সমঝোতার পক্ষে কাজ করছে।
পশ্চিমা দেশগুলো ক্রেমলিনের ওপর তাদের প্রভাব ব্যবহার করে ইউক্রেনে শান্তি পুনরুদ্ধারে বৃহত্তর ভূমিকা পালনের জন্য বেইজিংকে নিয়মিত আহ্বান জানাচ্ছে।