কয়েক মাস ধরে এ বিষয়ে টোটাল অ্যান্ড কমার্শিয়াল এয়ারক্রাফট করপোরেশন অব চায়নার (সিওএমএসি বা কোম্যাক) সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন এয়ারলাইন্সের কনট্রোলিং পার্টনার পাউরো আলমাদা। অক্টোবরে সি৯১৯ বিমান ক্রয়ে কোম্যাক পরিদর্শনের কথাও রয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী, নভেম্বরে ব্রাজিল সফরে যেতে পারেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। এর মাধ্যমে দুই দেশের এভিয়েশন খাতে নতুন অধ্যায় শুরু হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পিএ কনসালটিং এভিয়েশনের সহযোগী কার্লোস ওজেরেস বলেন, ‘এয়ারক্রাফট ক্রয়ের চুক্তি হলেও ব্রাজিলের সাপোর্ট নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে।’
টোটালের আলমাদা জানান, সরবরাহ সংকটের কারণে এয়ারলাইনটি এয়ারবাস ও বোয়িংয়ের পরিবর্তে অন্য কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিতে গিয়েছে। ব্রাজিলের এমব্রায়ের ২০২৬ সাল পর্যন্ত বিমান সরবরাহ করতে পারবে। তবে সেগুলো ১৫০ আসনের প্যাসেঞ্জার জেট।
আলমাদা বলেন, ‘এ খাতটি বর্তমানে সরবরাহ সংকটের মধ্যে রয়েছে। তবে কোম্যাক আগামী মার্চের মধ্যে এয়ারক্রাফট সরবরাহের বিষয়ে আশ্বস্ত করেছে।’ তবে দুটি কোম্পানির মধ্যকার চুক্তি সম্পর্কিত কোনো তথ্য প্রকাশ করেন নি তিনি।