গতকাল (বুধবার, ১৫ অক্টোবর) যায় ৮৮২ টন আলু। স্টারিক জাতের এসব আলু রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, নীলফামারী ও ঠাকুরগাঁয়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাছাই করে নেপালে রপ্তানি করে বিভিন্ন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান।
চলতি মৌসুমে এখন পর্যন্ত নেপালে রপ্তানি হয়েছে ৩৩ হাজার ৭৪৭ টন আলু। নেপালে আলু রপ্তানি হওয়ায় বাজারে আলুর ভারসাম্য যেমন রক্ষা হচ্ছে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে বলেও জানান সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন:
একই সঙ্গে চতুর্দেশীয় স্থলবন্দর বাংলাবান্ধায় কর্মচাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারতে যখন রপ্তানির বাজার সংকুচিত হয়ে এসেছে ঠিক তখনি নেপালে রপ্তানির নতুন দুয়ার খুলে গেছে। রপ্তানির ধারা অব্যাহত থাকলে কৃষকরা যেমন আলুর ন্যায্যমূল্য পাবেন, তেমনি সরকারের আয় হবে বৈদেশিক মুদ্রা। সেইসঙ্গে বন্দর এলাকায় শ্রমিকরা পাবেন কাজ।
বাংলাবান্ধা উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্রর অতিরিক্ত উপপরিচালক নুর হাসান বলেন, ‘নেপালে বাংলাদেশের স্টারিক জাতের আলুর চাহিদা ব্যাপক। এ মৌসুমে আজ নেপালে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি হয়েছে। মোট আলু রপ্তানি হয়েছে অন্তত ৩৩ হাজার টন। প্রতিদিন যেভাবে আলুর রপ্তানি বাড়ছে তা আমাদের আশা জাগাচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন লাভবান হচ্ছেন তেমনি বৈদেশিক মুদ্রা আয় হচ্ছে’।





