প্রজ্ঞাপনে সব ধরনের কন্টেইনার হ্যান্ডলিং, জাহাজের আসা-যাওয়া, জেটিতে বার্থিং, বহির্নোঙ্গরে জাহাজ অবস্থান করাসহ মোট ৫৬টি সেবা খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
প্রায় ৩৯ বছর পর বন্দর কর্তৃপক্ষ সেবার মাশুল বাড়ালো। এতে আমাদানি-রপ্তানি, শিপিং ও পরিবহন খাতে খরচ বাড়বে ব্যবসায়িদের।
আরও পড়ুন:
সবচেয়ে বেশি বেড়েছে কন্টেইনার পরিবহনের মাশুল। এখন থেকে ২০ ফুট কনটেইনারপ্রতি বাড়তি মাশুল দিতে হবে ৪ হাজার ৩৯৫ টাকা। দীর্ঘদিন ধরে এ বাড়তি মাশুল আদায় নিয়ে বন্দর ব্যবহারকারি, ব্যবসায়িসহ নানা পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছিল।
ব্যবসায়িরা সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় মাশুল বৃদ্ধির হার কমানোর দাবি জানিয়েছিলেন। তবে সরকারের দাবি, ১৯৮৬ সালের পর এই প্রথম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হয়েছে। মাশুল বাড়ানোর পরও তা আশপাশের দেশগুলোর তুলনায় অনেক কম।





