আজ (শনিবার, ১৯ এপ্রিল) রাজধানীর উত্তরায় সম্মিলিত পরিষদের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
৯০ দিনের সময়সীমা শেষে পুনরায় শুল্কের মুখোমুখি যেন না হতে হয় সে লক্ষ্যে কূটনৈতিক তৎপরতার পাশাপাশি সরাসরি মার্কিন প্রশাসনের সাথে আলোচনার আহ্বান জানান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, 'এই শুল্ক চূড়ান্তভাবে প্রত্যাহার না হলে দেশের তৈরি পোশাক খাতকে প্রতি মাসে গড়ে অতিরিক্ত প্রায় ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক দিতে হবে। রপ্তানি বাড়লে এই অঙ্ক আরো বাড়বে।'
এত বেশি শুল্ক দিয়ে এই খাতের টিকে থাকা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়বে জানান তিনি।
বিজিএমইএ'র সাবেক সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, 'বাণিজ্য ঘাটতি মেটাতে যুক্তরাষ্ট্র যে শুল্কারোপ করেছিল তা শুধু বাণিজ্য বাড়িয়ে কমানো সম্ভব না, কারণ সামনে পোশাক রপ্তানি আরো বাড়বে। এক্ষেত্রে কূটনৈতিকভাবে সমাধান করতে হবে।'
এটি সমাধান করতে না পারলে সামগ্রিকভাবে দেশের অর্থনীতি বড় ধাক্কার মুখোমুখি হবে বলে জানান ফারুক হাসান।