পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিহত আলমগীর বাড়ি ফেরার পথে সিএনজিকে এসে কিছু দুর্বৃত্ত আলমগীরকে গুলি করে পালিয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় আলমগীরের। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। কেন এ হত্যাকাণ্ড তা নিয়ে তাৎক্ষণিক কিছু জানাতে পারেনি পুলিশ। আটকও করা যায়নি কাওকে।
গেলো এক বছরে রাউজানে অন্তত ১৫টি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে। সবশেষ ৭ অক্টোবর হাটহাজারির মদুনাঘাটে রাউজানের এক ব্যবসায়ীকে নিজ গাড়িতে গুলি করে হত্যা করা হয়।
মূলত আধিপত্যের দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দীন কাদের চৌধুরী ও সাবেক উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম আকবর খন্দকার গ্রুপের দ্বন্দ্বে এসব হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।





