আহতদের মধ্যে ইউএনও অফিসের উপ-প্রশাসনিক কর্মকর্তা কামরুল ইসলামসহ কয়েকজন জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সম্প্রতি বন্দোবস্ত দেয়া আনন্দবাজারের এক নম্বর খাসখতিয়ানের হাটবাজার শ্রেণির পেরীফেরীভুক্ত ভূমিটি বুঝিয়ে দেয়ার জন্য বাজারে যান ইউএনও অফিস ও ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
আরও পড়ুন:
এসময় ভূমিটি নিজেদের দখলে রাখতে চাওয়া ৩০ থেকে ৪০ জন তাদের ওপর হামলা চালায়। এতে অন্তত ১৫ জন আহত হন। পরে হামলার খবর পেয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূঁইয়ার নেতৃত্বে সেনাবাহিনী, র্যাব ও পুলিশের আনন্দবাজারে অভিযান চালায়। এসময় সরকারি জায়গায় অবৈধভাবে গড়ে তোলা কয়েকটি দোকান উচ্ছেদ করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মো. ইশতিয়াক ভূইয়া বলেন, ‘বন্দোবস্ত ভূমিটি বুঝিয়ে দেয়ার জন্য ইউএনও অফিস এবং ভূমি অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বাজারে গেলে তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলার ঘটনায় সদর মডেল থানায় দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। কিছু ব্যবসায়ী সরকারি ওই জায়গাটি নিজেদের দখলে রাখার চেষ্টা করছিল।’
জায়গাটি দখলদারদের কাছ থেকে উদ্ধার করে বন্দোবস্ত দিতে গেলে বিভিন্ন অপপ্রচার চালানো হয় এবং সরকারি কর্মচারীদের আহত করা হয় বলে জানান তিনি।





