প্রাথমিক জিজ্ঞাসা বাদে আটক তামজীদ জানায়, শুটিং পারপাসে এ মুদ্রাগুলো বানানো হতো নগরীর আন্দরকিল্লা অংকুর প্রিন্টার্স থেকে। যা দারাজের মাধ্যমে বিক্রি করতেন। চার মাস আগে থেকেই এ অবৈধ জাল নোট তৈরি ও বিপণনের কাজ করে আসছে তামজিদ।
আরও পড়ুন:
এসময় তার কাছ থেকে সাতটি মোবাইল, সাতটি ক্রেডিট কার্ড, ল্যাপটপসহ বেশ কিছু ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস জব্দ করা হয়।
র্যাব জানায়, উদ্ধার হওয়া কিছু কিছু জাল নোটে ঝাপসা করে শুটিং শব্দটি লেখা থাকলেও অনেকগুলো জাল নোটে সেটি নাই।
তাছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী শুটিং কিংবা কোনোভাবেই কেউ জাল নোট তৈরি করার এখতিয়ার নেই।





