আদালত ও কোর্ট পুলিশ সূত্রে জানা যায়, আদালতের পঞ্চম তলায় বিচার শুরু হওয়ার আগে সবাইকে এজলাস থেকে বের হয়ে যেতে বলা হয়। তবে জুম্মান খান বসে থাকেন। তার আচরণে সন্দেহ হলে পুলিশ তার দেহ তল্লাশি করে প্যান্টের পেছনের পকেট থেকে ১৩ ইঞ্চি লম্বা একটি সুইচ গিয়ারের ছুরি উদ্ধার করে।
পরে তাকে আটক করে কুষ্টিয়া মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়। এঘটনায় আদালত পাড়ায় চাঞ্চল্যকর সৃষ্টি হয়েছে।
আরও পড়ুন:
এ ব্যাপারে কোর্ট পুলিশের ইন্সপেক্টর মনোরঞ্জন মিস্ত্রী জানান,জুম্মানের উদ্দেশ্য স্পষ্ট না হলেও ধারণা করা হচ্ছে, বড় ধরনের অপরাধের পরিকল্পনা ছিল।
জুম্মান কুষ্টিয়া শহরের মিলপাড়া এলাকার একরাম খানের ছেলে এবং তাঁর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
কুষ্টিয়া মডেল থানার (ওসি) মোশারফ হোসেন বলেন, ‘এজলাস কক্ষে ধারালো ছুরি রাখার অভিযোগে মামলা হয়েছে এবং আটক জুম্মানকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। তবুও পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’





