এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) তারেক আল মেহেদী বলেন, ‘নিহত আলমগীরের ছেলে মুন্নার সঙ্গে স্বল্পের চক এলাকার বাচ্চু মিয়ার ছেলে জুয়েলের মোটরসাইকেল নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় স্থানীয়ভাবে একটি সালিশ বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সালিশ চলাকালে আলমগীর ও জুয়েলের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ক্ষুব্ধ জুয়েল হাতে থাকা হাতুড়ি দিয়ে আলমগীরের মাথায় সজোরে আঘাত করে।’
আরও পড়ুন:
তিনি বলেন, ‘গুরুতর আহত অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার সকালে আলমগীরের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় শাহবাগ থানা আলমগীরের মৃতদেহের সুরতহাল করেন। পরবর্তীতে ঢাকা মেডিকেলে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। পরে শনিবার সন্ধ্যায় নিহতের মরদেহ বন্দর নিয়ে আসা হয় এবং দাফনকাজ সম্পন্ন করা হয়।’
এ ঘটনায় বন্দর থানায় নিহতের পরিবার মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।





