দুদক জানায়, তিনি দায়িত্ব পালনের সময় ক্ষমতার অপব্যবহার ও অসদাচরণের মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৩৬ কোটি ১৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৮৫ টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
তার নামে খোলা ৩৮টি ব্যাংক হিসাবে সর্বমোট ১৫১ কোটি ৩১ লাখ ২১ হাজার ৯৫৭ টাকা লেনদেন করেছেন। অপরদিকে তার মালিকানাধীন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ১৯টি ব্যাংক হিসাবে মোট ২৬ কোটি ২৭ লাখ ৫ হাজার টাকা লেনদেন করেছেন। এতে মোট অস্বাভাবিক ও সন্দেহজনক লেনদেন দাঁড়ায় ১৭৭ কোটি ৫৮ লাখ ২৭ হাজার ৬৩১ টাকা।
আরও পড়ুন:
দুদক জানায়, এ অর্থের অবৈধ উৎস আড়াল করার উদ্দেশ্যে মানিলন্ডারিংয়ের মাধ্যমে রূপান্তর, স্থানান্তর ও হস্তান্তর করা হয়েছে।
দুদক জানায়, তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা, ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন এর ৫(২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা মোতাবেক মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।—বাসস





