পুলিশ জানায়, গতকাল (সোমবার, ৭ এপ্রিল) রাতে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়। আটক চারজনকে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
এছাড়া হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় জড়িত বাকিদের শনাক্তের চেষ্টা চলমান রয়েছে।
এর আগে সোমবার দুপুরে নগরীর বোর্ডবাজারে গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল বের করে স্থানীয় জনতা। মিছিল থেকে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করা হয় বাটাসহ, কোকাকোলা, সেভেনআপ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিকাশের সাইনবোর্ড।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হামলার প্রতিবাদে বৈশ্বিক কর্মসূচির অংশ হিসেবে গাজীপুরের বোর্ডবাজারে বিক্ষোভ মিছিল করেন স্থানীয়রা।
পরে মিছিল শেষে বিক্ষুব্ধ জনতা বড় মসজিদের নিচে থাকা কোকাকোলা ও সেভেন আপ বিক্রির দোকান, বিকাশের এজেন্ট পয়েন্ট ও বাটা শোরুমে ভাঙচুর করে।
এদিকে ইসরায়েলির বর্বরতার প্রতিবাদে সিলেট ফাস্ট ফুড ব্র্যান্ড কেএফসির একটি আউটলেটে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ ছাত্র জনতা। এসময় পুলিশ বাধা দেয়ার চেষ্টা করলেও বিক্ষুব্ধ জনতার হামলায় পিছু হটতে বাধ্য হয় তারা।