আসামীর দেয়া তথ্য মতে, বিভিন্ন স্থান থেকে আরও ১০টি চোরাই গরু উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার করা ১৪টি চোরাই গরুর বাজার মূল্য অনুমান ১০ লাখ টাকা।
এ বিষয়ে আজ (সোমবার, ২ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় আমতলী থানায় সংবাদ সম্মেলন করেন পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহিম খলিল।
তিনি বলেন, 'গ্রেপ্তারকৃত আসামি আন্তঃজেলা গরু চোর দলের মূলহোতা এবং আসামীর বিরুদ্ধে বরগুনাসহ অন্যান্য জেলায় একাধিক চুরির মামলা রয়েছে। এছাড়া চোর ডাকাতদের উৎপীড়ন বন্ধে জেলা পুলিশের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।'
এ ঘটনায় আমতলী থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে বলে জানায় পুলিশ।