এর মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ-২, গাজীপুর-২, নরসিংদী-১, ফেনী-১, কিশোরগঞ্জ-১, নেত্রকোনা-১, জামালপুর-১, রাজবাড়ী-১, গোপালগঞ্জ-১, কক্সবাজার-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১, ভোলা-১, খাগড়াছড়ি-১, মৌলভীবাজার-১, রাজশাহী-১, নাটোর-১, বগুড়া-২, জয়পুরহাট-১, সাতক্ষীরা-১, যশোর-১, রংপুর-১, মেহেরপুর-১, দিনাজপুর-১, কুড়িগ্রাম-১, লালমনিরহাট-১সহ মোট ২৯টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে এবং ঢাকা-৪, চট্রগ্রাম-৪ ও খুলনা-২ টিসহ মোট ১০টি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে স্থায়ী জজ পদ সৃষ্টির অনুমতি পেলো আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
এর আগে ২০২১ সালের ১০ জানুয়ারি সারাদেশে ৯১টি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ এবং ২১টি অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ এবং এর সহায়ক কর্মচারী পদ সৃষ্টি করার অনুমতি চেয়ে অর্থ বিভাগকে চিঠি দেয় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিচার বিভাগ সংস্কারে একটি কমিশন গঠন করেছে। মামলার জট নিরসনে এরই মধ্যে কাজ শুরু করেছে এই কমিশন। মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি ও জট কমিয়ে আনতে ২০২৩ সালের ২৮ আগস্ট একটি প্রতিবেদন দেয় আইন কমিশন।
প্রতিবেদনে ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলার ক্ষেত্রে মামালা জটের অন্যতম কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয় পর্যাপ্ত আদালতে বিচারক না থাকা এবং বিশেষায়িত আদালতে পর্যাপ্ত বিচারক নিয়োগ না হওয়া। সেই কমিশনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, জরুরি ভিত্তিতে বিভিন্ন পর্যায়ে পদ সৃষ্টি করে ধারাবাহিকভাবে কমপক্ষে পাঁচ হাজার বিচারক নিয়োগ করা হলে জট কমিয়ে মামলার সংখ্যা সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব।