সকাল থেকেই খুলনা, বরিশালসহ দক্ষিণাঞ্চল থেকে ভোলা হয়ে লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারগামী পণ্যবাহী ও দূরপাল্লার যানবাহন আটকে দেয় আন্দোলনকারীরা। এতে ভোলা করিডোর ব্যবহারকারী পরিবহন চলাচলে ব্যাপক ভোগান্তি তৈরি হয়েছে।
এসময় আন্দোলনকারীরা জানান, ভোলা-বরিশাল সেতু আমাদের ন্যায্য দাবি। সরকারের পক্ষ থেকে স্পষ্ট আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে। আগামীকাল সকাল থেকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় ও সাত উপজেলার ইউএনও অফিস ঘেরাও করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হবে।
এর আগে ভোলা-বরিশাল সেতু নির্মাণে কার্যকর অগ্রগতি না থাকায় বোরহানউদ্দিনের ২২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ বন্ধের দাবিতে উত্তাল হয়ে ওঠে স্থানীয় শিক্ষার্থী ও জনতা।
তারা প্লান্টের মূল ফটকে তালা ঝুলিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, ওসি, এবং প্লান্টের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভিতরে অবরুদ্ধ করে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ ও প্রশাসনের অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করা হয়।





