জেলা প্রশাসক শরীফা হক জানান, যমুনা ও ধলেশ্বরী নদীর বাম তীরে আকস্মিক নদী ভাঙ্গন দেখা দেয়। ভাঙনের ফলে ঘরবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা, মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হুমকিতে পড়ে। আপদকালীন জরুরি অস্থায়ী তীর প্রতিরক্ষামূলক কাজের অংশ হিসেবে ধলেশ্বরী নদীর বাম ৯৮ লাখ ৭১ হাজার টাকা ব্যয়ে তীরে ৫১০ মিটার এলাকাজুড়ে জিও-টিউব ও জিও-ব্যাগ ডাম্পিং এবং প্লেসিং কাজ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন:
তিনি আরও জানান, এর ফলে নদীর তীরের প্রায় ৫০০ পরিবারের বসতবাড়ি, আবাদি জমি, গ্রামীণ রাস্তা এবং মাদ্রাসা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নিরাপদে থাকবে। পরবর্তীতে ভাঙন রোধে স্থায়ীভাবে প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইল পানি উন্নয়ন বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মতিউর রহমান, টাঙ্গাইল সদরের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা আক্তার, সদর উপজেলা প্রকৌশলী জাকির হোসেন প্রমুখ।





