ভাঙন স্থান মেরামতের জন্য জিও ব্যাগ আনা হয়েছে এবং আজ ভাঙ্গন স্থান মেরামত হবে বলে জানিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড। কাজের তদারকি করছে সেনাবাহিনী কনস্ট্রাকশন টিম।
একদিনের প্লাবনে পাঁচটি গ্রামের শতাধিক পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে রাস্তা-ঘাট। স্থানীয়রা বলছেন ভাঙ্গা স্থানটি মেরামত হলেও তাদের শঙ্কা কাটছেনা। ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধের অন্য অংশেও ভাঙ্গন দেখা দিতে পারে।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ বলেন, ‘মুহুরি, কহুয়া সিলোনীয়া নদী পাড়ে ১২২ কিলোমিটার টেকসই বাঁধের জন্য ৭হাজার ৩৪০ কোটি টাকার প্রকল্প প্রস্তাবনা দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড।’
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) রাতে বাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় উত্তর বরইয়া, দক্ষিণ বরইয়া, বিজয়পুর, বসন্তপুর, বশিখপুরসহ পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলো নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ফুলগাজী বাজারে পানি উঠায় সেখানে দোকান পাটের মালামাল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।