আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবির গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটি মধ্যম বা মডারেট মাত্রার ভূমিকম্প ছিল। শক্তি খুব বেশি নয়, তবে অনুভূতি প্রবল হয়। এ ধরনের ভূমিকম্পে কখনো কখনো আফটারশক হতে পারে, তবে এবার এমন আশঙ্কা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘মাঝারি মাত্রার ভূমিকম্পে কিছু ক্ষেত্রে আফটারশক দেখা গেলেও তা সব সময় তীব্র বা ঝুঁকিপূর্ণ হয় না।’
উল্লেখ্য, চলতি বছরের ৫ মার্চ রাজধানীতে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। তারও আগে ২৮ মে দিবাগত রাতে ভারতের মণিপুরের মোইরাং শহরের কাছে আরেকটি ভূমিকম্পের কম্পন বাংলাদেশেও অনুভূত হয়।
শুক্রবার সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে আঘাত হানা ভূমিকম্পের প্রভাব শুধু বাংলাদেশ নয়, প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তানেও অনুভূত হয়। কলকাতা ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা কম্পিত হয়। এনডিটিভি জানিয়েছে, একই দিনে ভোরে পাকিস্তানেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে, যার কেন্দ্রস্থল ছিল ভূমির ১৩৫ কিলোমিটার গভীরে।





