দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন তথ্য চেয়ে এসব চিঠি দিয়েছে। গত ৮ অক্টোবর দিলীপ কুমার আগারওয়ালের বিরুদ্ধে ১১২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৭৫৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করে দুদক।
এবার তদন্ত পর্যায়ে বিপুল অর্থ পাচার করে কলকাতা ও অস্ট্রেলিয়ায় ছয়টি জুয়েলারি শোরুমের তথ্য-উপাত্তও সংগ্রহের উদ্যোগ নিয়েছে তদন্তকারী কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন:
দুদকের কাছে থাকা অভিযোগে বলা হয়, চাচা পান্না আগরওয়ালার হাত ধরে চুয়াডাঙ্গা থেকে ঢাকায় এসে দুই দশকের ব্যবধানে ধনকুবের বনে যান দিলীপ। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ৩ দফায় দিলীপের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধান করলেও প্রতিবার দুদক থেকে দায়মুক্তির সনদ পান তিনি।





