আদালতের আদেশে উল্লেখ করা হয়, গত ১৩ নভেম্বর রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আব্দুর রহমানের ১৭ বছর বয়সী ছেলে তাওসিফ রহমানকে কৌশলে বাসায় ঢুকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করেন লিমন মিয়া।
একই সময়ে জজের স্ত্রী তাসমিন নাহার লুসিকে হত্যার উদ্দেশে গুরুতর আহত করেন তিনি। ঘটনার পরপরই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে হাসপাতালেও ভর্তি করে।
আরও পড়ুন:
কিন্তু এরপর দেখা যায়-পুলিশি হেফাজতে থাকা অবস্থায় লিমন মিয়া বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় ভিকটিমকে দায়ী করে বক্তব্য দেন।
আদালত মনে করে, এটি সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার (আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি বনাম রাষ্ট্র, ৩৯ বিএলডি ৪৭০) স্পষ্ট লঙ্ঘন।
তাই পুলিশ হেফাজতে থেকে আসামিকে মিডিয়ার সামনে বক্তব্য দেয়ার সুযোগ করে দেয়ায় আরএমপি কমিশনারের বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে না-তার কারণ জানতে আদালত তলব করেছেন।
আগামী ১৯ নভেম্বর এ বিষয়ে কারণ দর্শানোর শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।





