নিহত সাইফুল ইবনে কাসীর ক্যাডেট মাদ্রাসায় দারোয়ানের কাজ করতেন এবং ওই নারী মাদ্রাসার ধোয়া মোছার কাজ করতেন।
আরও পড়ুন:
৭ থেকে ৮ দিন আগে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, মরদেহগুলো গলে যাওয়ায় শরীরে কোনো ক্ষত ছিল কিনা তা বোঝা যায়নি। কী কারণে তাদের মৃত্যু হয়েছে, তা ময়নাতদন্তের পর জানা যাবে।





