সিন্ডিকেট সূত্রে জানা গেছে, বরখাস্ত হওয়া ৩০ জনের মধ্যে ১৯ জন শিক্ষক ও ১১ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন। তাদের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহর নেতৃত্বাধীন শাস্তি নির্ধারণ কমিটি।
অন্যদিকে একই অভিযোগে অভিযুক্ত ৩৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অধ্যয়নরতদের বহিষ্কার এবং স্নাতক শেষ করা শিক্ষার্থীদের সনদ বাতিল করা হবে।
এর আগে গত ১৫ মার্চ অধ্যাপক ড. আকতার হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা, লিখিত অভিযোগ, ভিডিওচিত্র ও সংবাদ প্রতিবেদন বিশ্লেষণে কমিটি অভিযোগের সত্যতা পায় এবং পরবর্তীতে অভিযুক্তদের কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়া হয়।
আরও পড়ুন:
বরখাস্ত হওয়া শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন— অধ্যাপক ড. মাহবুবর রহমান, ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন, ড. দেবাশীষ শর্মা, ড. বাকী বিল্লাহ, ড. রবিউল হোসেন, ড. কাজী আখতার হোসেন, ড. শেলীনা নাসরিন, ড. এ. এইচ. এম. আক্তারুল ইসলাম, ড. মিয়া রাসিদুজ্জামান, ড. মাহবুবুল আরফিন, ড. তপন কুমার জোদ্দার, ড. শাহজাহান মণ্ডল, ড. রেবা মণ্ডল, ড. আফরোজা বানু, ড. আমজাদ হোসেন, ড. ইব্রাহীম হোসেন সোনা, সহকারী অধ্যাপক শহিদুল ইসলাম, মাজেদুল হক, মেহেদী হাসান ও জয়শ্রী সেন।
বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা হলেন— উপ-রেজিস্ট্রার আলমগীর হোসেন খান, আব্দুল হান্নান, ওয়ালিদ হাসান মুকুট, আব্দুস সালাম সেলিম, ড. ইব্রাহীম হোসেন সোনা, উকীল উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম (শিমুল), জে. এম. ইলিয়াস, তোফাজ্জেল হোসেন, শেখ আবু সিদ্দিক রোকন ও মাসুদুর রহমান।
বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন বিভাগের ২০১৩-১৪ থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের। তাদের মধ্যে রয়েছেন—নাসিম আহমেদ জয়, বিপুল খান, মেহেদী হাসান হাফিজ, শাহীন আলম, রতন রায়, মুন্সি কামরুল হাসান অনিক, হুসাইন মজুমদার, তরিকুল ইসলাম, মৃদুল রাব্বী, ফজলে রাব্বী, শাকিল, শিমুল খান, কামাল হোসেন, মাসুদ রানা, মেজবাহুল ইসলাম, অনিক কুমার, আব্দুল আলিম, বিজন রায়, শেখ সোহাগ, শাওন, তানভীর, শেখ সাদি, মাজহারুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম আসিফ, মারুফ ইসলাম, পিয়াস, ফারহান লাবিব ধ্রুব, প্রাঞ্জল, নাবিল আহমেদ ইমন, রাফিদ, আদনান আলি পাটোয়ারি, লিয়াফত ইসলাম রাকিব ও ইমামুল মুক্তাকী শিমুল।





