গত ৫ অক্টোবর শুরু হওয়া এই প্রশিক্ষণে বাংলাদেশসহ এশিয়ার ১০টি দেশের ১৮ জন প্রশিক্ষণার্থী এবং ৬ জন দেশি-বিদেশি প্রশিক্ষক অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত প্রশিক্ষণের ব্যবহারিক ক্লাসসমূহ সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল, ঢাকা এবং কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনএসিডব্লিউসির চেয়ারম্যান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল এস এম কামরুল হাসান, বিএসপি, এনডিসি, এইচডিএমসি, পিএসসি, পিএইচডি।
এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে দেশ-বিদেশের অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণার্থী, প্রশিক্ষক ও সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
রাসায়নিক দুর্যোগ-দুর্ঘটনায় হতাহত ব্যক্তিদের জরুরী চিকিৎসাসেবা প্রদানের লক্ষে দেশব্যাপী হাসপাতালসমূহের দক্ষতা বৃদ্ধির কার্যক্রমের সূত্রপাত করাই ছিল এই প্রোগ্রামের মুখ্য উদ্দেশ্য।
উক্ত প্রশিক্ষণে জরুরি হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা, রাসায়নিক দুর্ঘটনায় হতাহত ব্যক্তিকে রাসায়নিক দূষণ মুক্তকরণ পদ্ধতি, ক্লিনিক্যাল ম্যানেজমেন্ট এবং চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সেকেন্ডারি কন্টামিনেশন প্রতিরোধ শীর্ষক বিষয়াবলীর উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়।
সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী এবং প্রশিক্ষকগণের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করেন।
প্রশিক্ষণার্থীদের অর্জিত জ্ঞান রাসায়নিক দুর্যোগ/দুর্ঘটনা পরবর্তী চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে অত্যন্ত কার্যকরী হবে বলে প্রধান অতিথি তার সমাপনী বক্তব্যে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।





