আন্দোলনকারীরা জানান, মেধার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে ভবিষ্যতে ডিপ্লোমা সিন্ডিকেটের ভোগান্তির শিকার হওয়ার আগে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের এখন থেকেই সচেতন হওয়া জরুরি। ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীরা এসএসসি পাশ করার পর ডিপ্লোমায় ভর্তি হয় পাশ করার পর নামের সঙ্গে ইঞ্জিনিয়ার শব্দটি ব্যবহার করে। অথচ এইচএসসি পরীক্ষার পর ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে চার বছর পড়ার পর বিএসসি পাশ করে ইঞ্জিনিয়ার শব্দ ব্যবহার করেন বুয়েট, কুয়েট, রুয়েটসহ ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এজন্যই তারা ওয়ান-চ্যানেল এডুকেশন সিস্টেমের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে।
আরও পড়ুন:
তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে রুয়েট শিক্ষার্থীরা জানান, নবম গ্রেডে কোনো ধরনের কোটার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হবে না। এখানে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের নিয়োগ দিতে হবে। ডিপ্লোমাধারীরা যদি নিয়োগ পেতে চায় তাহলে অবশ্যই বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পূর্ণ করে নিয়োগ দিতে হবে।
আন্দোলনে অংশ নেয়া এক রুয়েট শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘দশম গ্রেডে সবাইকে উন্মুক্ত করতে হবে। দশম গ্রেডে আমাদেরকে কোনো ধরনের আবেদনের সুযোগ দেয়া হয়নি। সেখানে আমাদের সুযোগ দিতে হবে। ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি ছাড়া কেউ ইঞ্জিনিয়ার পদবি লিখতে পারবে না। ডিপ্লোমারা ‘টেকনিশিয়ান’ পদবি ব্যবহার করবে ইঞ্জিনিয়ারিং পদবি না।’
এছাড়াও ডিপ্লোমাধারীদের ‘টেকনিশিয়ান’ বলে আখ্যা দেয় তারা। পাশাপাশি তাদের আন্দোলনকে ষড়যন্ত্রমূলক বলে এর তীব্র নিন্দা জানায় শিক্ষার্থীরা। সেই সঙ্গে তিন দফা দাবিও তোলেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।





