আজ (শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট ‘তারুণ্যের রাষ্ট্রচিন্তার তৃতীয় সংলাপ-মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন হাসনাত ও আবিদ।
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল প্যানেলের পরাজয়ের পর প্রথমবারের মত জনসম্মুখে একসঙ্গে আবিদ, হামিম ও মায়েদ। অনুষ্ঠানে তারা জানালেন, রাষ্ট্রে রাজনীতি নিয়ে তাদের চিন্তা।
এসময় ডাকসু নিয়ে ছাত্রদলের আবিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যে ইশতেহার গ্রহণ করেছি আগামীতে সেই ইশতেহার নিয়ে আমাদের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। হাসিনার পতনের প্রয়োজন ছিলো সেখানে আমাদের প্রকাশ্যে ভূমিকা ছিলো। সামনে শিক্ষাঙ্গন গড়ে তোলার জন্য আমরা দশ দফা দিয়েছি। জয় পরাজয় কোনো ফ্যাক্টর নয়। আমরা আমাদের দশ দফা বাস্তবায়ন করার জন্য কাজ করে যাবো।’
আরও পড়ুন:
একই অনুষ্ঠানে এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ জানান, সরকারে সব দলের সুপারিশ করা উপদেষ্টা থাকলেও সরকারের ব্যর্থতার দায় দেয়া হয় কেবল এনসিপিকে। এছাড়াও অভ্যুত্থানের পরবর্তীতে গণমাধ্যমসহ ফ্যাসিবাদের সকল শক্তির বিপক্ষে একাই লড়তে হয়েছে এনসিপিকে বলে জানান তিনি।
এনসিপি দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘আমরা দেখেছি যেই মিডিয়া ফ্যাসিবাদের প্রতিটি কার্যক্রমকে বৈধতা দিয়েছে, যেই পত্রিকা বলেছে বিদেশে বসে তারেক জিয়া বাংলাদেশের বিপক্ষে কার্যক্রম চালাচ্ছে আজ সেই পত্রিকার ফ্রন্ট পেজে দেখছি তারেক জিয়া বাংলাদেশকে নিয়ে ভিশনারি চিন্তা করছেন। আপনি যদি এ দ্বিমুখী আচরণকে ডিকোড করতে না পারেন তাহলে খুব শীঘ্রই অদৃশ্য ছায়ার মধ্যে আপনাকে বন্দি হয়ে যেতে হবে।’





