উদীয়মান ক্রিকেটারদের একজন বলেন, ‘সাকিব-তামিমরা কিংবদন্তী খেলোয়াড়, তাদের দেখেই আমরা ক্রিকেট খেলা শিখেছি। মাশরাফির জন্য খারাপ লাগে কারণ আমার মনে হয়, একজন খেলোয়াড়ের খেলাটা নিয়েই থাকা উচিত, রাজনীতিতে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।’
আরেকজন বলেন, ‘শুধু ক্রিকেটার না, রাজনীতিতে অন্য কোনো স্পোর্টসম্যানেরই যাওয়া উচিত নয়।’
ভক্ত কিংবা সমর্থক সাকিব-মাশরাফির এমন অনুসারী পুরো দেশজুড়ে রয়েছে অসংখ্য। তাদের কথায় স্পষ্ট ক্রিকেট থেকে এ দুইজনের রাজনীতির মাঠে বিচরণ নেতিবাচক হিসেবেই দেখছেন তারা। এমনকি এই উঠতি বয়সী ক্রিকেটারদের সুরে সুর মেলালেন কোচ কিংবা অভিভাবক দুপক্ষই।
একজন কোচ বলেন, ‘ওরা যেহেতু সবার আইডল ছিল, ওদের থেকে এখন নেতিবাচক বিষয়গুলো শেখারও সম্ভাবনা রয়েছে।’
দুই দশক দেশের ক্রিকেটে অবদান রেখেছেন সাকিব আল হাসান আর মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা। যাদের বর্তমান পরিস্থিতি ভবিষ্যতের ক্রিকেটারদের জন্য বড় শিক্ষা বলে মনে করেন ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক এই পরিচালক।
বিসিবির সাবেক পরিচালক খন্দকার জামিল বলেন, ‘যারা এরকম বড় ক্রিকেটার হবে তাদের কাছে সাকিব মাশরাফি একটা শিক্ষা যে খেলোয়াড় থাকা অবস্থায় রাজনীতিতে জড়ানো যাবে না।’
দেশ সেরা ৫ জন ক্রিকেটারের মধ্যে দুইজনের এমন অবস্থা নিশ্চয়ই নাড়া দেয় ভক্তদের মনে। তবে এ থেকে শিক্ষা নিয়ে অদূর ভবিষ্যতে তারকা ক্রিকেটারদের এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে সতর্ক থাকার আহ্বান সংশ্লিষ্টদের।