আইএমএফ জানায়, সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং বাহ্যিক চাপ শক্তভাবে সামলাতে অতিরিক্ত অর্থ দেয়া হবে। যা আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বোর্ড এই বিষয়ে অনুমোদন দিতে পারে বলে জানায় আইএমএফ।
এছাড়া তারা আরও জানায়, আইএমএফকে একটি সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। উদীয়মান বিশ্বে অর্থায়নের ঘাটতি দূর করতে রাজস্ব আয় বাড়ানোরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর রাখা এবং বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার নমনীয় রাখতে নীতি সংস্কার করার কথা বলা হয়েছে।
ব্যাংকিং খাত থেকে মূলধনের বহিঃপ্রবাহ বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভকে চাপে ফেলেছে বলে জানিয়েছে আইএমএফ। এরই সঙ্গে অর্থনৈতিক কার্যক্রম উল্লেখযোগ্যভাবে ধীর গতিতে রয়েছে। ব্যয় বাড়লেও অতিরিক্তভাবে কর আয় কমেছে। আর আর্থিক খাতের কিছু অংশে চাপের কারণে চ্যালেঞ্জগুলো আরও বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানায় আইএমএফ।