আজ (শনিবার, ২ নভেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে নোয়াখালীর মাইজদী হরিণারায়নপুর স্কুল মাঠে এ ঘটনা ঘটে। কয়েক মিনিট বিদ্যুৎ বন্ধ থাকার পর গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা বিদ্যুৎ অফিসে ফোন করে অনুরোধ করলে পুনরায় বিদ্যুৎ চালু হয়।
বিদ্যুৎ বন্ধ থাকা অবস্থায় ক্ষুব্ধ হয়ে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নোয়াখালীর নির্বাহী প্রকৌশলী সহ সংশ্লিষ্টদের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বিদ্যুৎ বন্ধ থাকায় স্টেজে থাকা এক নেতা ভিপি নূরের হাতে হ্যান্ড মাইক তুলে দেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্টের দোসররা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বসে আছে। আমার বক্তব্যের শুরুতেই ষড়যন্ত্র করে বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। বিদ্যুতের লাইন কেটে দিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে গণঅধিকার পরিষদের জোয়ার ঠেকানো যাবে না।’
ঢাকায় গিয়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টার সাথে এ বিষয়ে কথা বলা হবে উল্লেখ করে ভিপি নূর বলেন, ‘বিদ্যুতের লাইন যারা বন্ধ করেছে তাদের চাকুরিচ্যুত করতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নোয়াখালী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাবিবুল বাহার বলেন, ‘গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে আমাদের বলা হয়েছিলো তারা ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত প্রোগ্রাম করবেন। কিন্তু তারা যে ৫ টার পরও প্রোগ্রাম চালিয়ে যাবেন তা আমাদের অবগত করেন নি। এখানে বোঝাবুঝির ভুল হয়েছে। পরে তারা ফোন করার সাথে সাথে আমরা পুনরায় বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করেছি। এখানে ষড়যন্ত্রের কিছু নেই।’