প্রধান নির্বাচন কমিশনার মেজবাহ উদ্দিন আনুষ্ঠানিকভাবে সভাপতি পদে তাবিথ আউয়ালকে নির্বাচিত ঘোষণা করেন। ১৩৩ জন ভোটারের মধ্যে ভোট দিয়েছেন ১২৮ জন। ৫ জন আসেননি বলে নির্বাচন কমিশন থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘বাফুফে নির্বাচন ২০২৪ এ মোট ১৩৩ ভোটের মধ্যে ১২৮টি ভোট পড়েছে। ৫ জন ভোটার ভোট দিতে আসেন নাই। এর মধ্যে তাবিথ আউয়াল ১২৩ ভোট পেয়েছেন। এফ এম মিজানুর রহমান পেয়েছেন ৫ ভোট।’
সিনিয়র সহসভাপতি পদে একমাত্র প্রার্থী ইমরুল হাসান। প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকায় এই পদে কোনো নির্বাচন হয় নি। যে কারণে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বসুন্ধরা কিংসের এই শীর্ষ কর্তা সহসভাপতি হয়েছেন। এছাড়াও সহসভাপতি হিসেবে নির্বাচিতরা হলেন নাসের শাহরিয়ার জাহেদী, ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি, সাব্বির আহম্মেদ আরেফ ও ফাহাদ করিম।
১৫ নির্বাহী সদস্যের বিপরীতে এবার লড়ছেন ৩৭ প্রার্থী। এর মধ্যে আগের কমিটির ছিলেন ৮ জন।
১৯৯৮ সাল থেকে নির্বাচনী ব্যবস্থা শুরু হয়। এসএ সুলতান বাফুফের প্রথম নির্বাচিত সভাপতি। কাজী সালাউদ্দিন ছিলেন দ্বিতীয়। এই ফুটবলার ৪ মেয়াদে বাফুফের সভাপতি ছিলেন। এবার নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেননি তিনি।
তাবিথ বাফুফের তৃতীয় নির্বাচিত সভাপতি। তবে ভোটের হিসেবে তিনি সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন। এর আগে ২০১২ ও ২০১৬ সালে তাবিথ আউয়াল বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন।