মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘রাষ্ট্র সংস্কারে বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যতটুকু সময় দরকার, ততটুুকু সময় দেয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘নির্বাচন নিয়ে আমাদের কোনো কথা হয়নি। আমরা আগেও বলেছি উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে সময় লাগবে। আমরা সরকারকে সে সময় দেব। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাধ্যমে এ বিজয় এসেছে। কিন্তু গণতন্ত্র হত্যাকারী দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে বিজয় নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করছে। যারা ছাত্র ও শিশুদের হত্যা করেছে তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা নয়।’
এর আগে সোমবার বিকেল চারটায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা বৈঠক শুরু করেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা বৈঠকে অংশ নেন। অন্য নেতাদের মধ্যে ছিলেন খন্দকার মোশাররফ হোসেন, জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ।
বৈঠক শুরুর নির্ধারিত সময়ের আগে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে হেয়ার রোডে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রবেশ করেন বিএনপি নেতারা।