ব্যক্তিগত গাড়ি কিংবা গণপরিবহন। সোমবার সকাল থেকে চলাচল করে সব ধরনের যানবাহন। সময়ের সাথে সড়কে বাড়তে থাকে গাড়ির চাপ। অফিসমুখী যাত্রীদের তাড়া দেখা যায় সকালে। দুপুরে যুক্ত হয় অন্যান্য কর্মজীবী মানুষের চাপও। তাতে গাড়ির দীর্ঘ লাইন কোথাও কোথাও রূপ নেয় যানজটে। সিগন্যালে অপেক্ষায় থাকতে হয় নগরবাসীকে।
যাত্রীরা জানালেন, প্রতিটি সড়কের মোড়েই রয়েছে যানজট। যানজট নিরসন ও সড়কের শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রতিটি সড়কের মোড়েই সতর্ক অবস্থানে রয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
বাংলাদেশ পুলিশের কর্মরত সার্জেন্ট আবদুল গফুর জানালেন,'সড়কে প্রচুর যানবাহন। সবকিছু আগের মত স্বাভাবিক চলছে। যানজট সৃষ্টি হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা অনুযায়ী দ্রুত যানজট নিরসনের চেষ্টা করছি'।
কারফিউ শিথিলের সময় বাড়ায় রাজধানীতে দোকানপাটগুলোও খুলতে শুরু করেছে। তবে দোকান মালিকরা বলছেন রাস্তায় লোকজন থাকলেও কমেছে বিক্রি।
খাবারের দোকানের কর্মচারীরা জানালেন, পুরোপুরি কারফিউ তুলে না দেয়াতে মহাজনের বেতন তুলতেই হিমশিম খেতে হয়। বিভিন্ন কাপড়ের দোকানের কর্মচারীরা জানালেন আরো হতাশার কথা। খাবারের দোকানগুলোতে কিছুটা বিক্রি হলেও ভিড় নেই কাপড়সহ অন্যান্য পণ্যের দোকানে।
কারফিউ শিথিলের সময় ২ ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে ১ দিন আগেই। সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত রয়েছে এই সুবিধা।