স্থানীয় সময় শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় বানজুলের স্যার দাওদা কাইরাবা জাওয়ারা আন্তুর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে তিনি এ আহ্বান জানান।
ইসলামোফোবিয়ার ক্রমবিস্তার রোধে জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথে ওআইসিকে ইসলামোফোবিয়া দূরীকরণের জন্য একযোগে কাজ করার কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যায় আন্তুর্জাতিক বিচার আদালতে মামলা দায়ের করার জন্য গাম্বিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ড. হাছান মাহমুদ।
এবারের ওআইসি শীর্ষ সম্মেলনের উদ্বোধনী অধিবেশনে গাম্বিয়া সৌদি আরবের নিকট হতে সভাপতিত্ব গ্রহণ করে।
উদ্বোধনী অধিবেশনে ওআইসির মহাসচিব হিসেইন ব্রাহিম তাহা মিয়ানমার হতে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানান ।
৪ থেকে ৫ মে গাম্বিয়ার বানজুলে ওআইসির ১৫তম শীর্ষ সম্মেলনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বাংলাদেশ প্র্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে দিচ্ছেন।
এছাড়া পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, সৌদি আরবে নিযুক্ত রাষ্ট্রদূত ও ওআইসিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ায়ী সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।