আজ মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) দুপুরে গণভবনে সাধারণ মানুষের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে এ আহ্বান জানান তিনি। এসময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে যারা অংশ নেয়নি, তাদের নেতা-কর্মীরা এখন হতাশায় ডুবেছে। জানান, এবারের নির্বাচন দেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
এরআগে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের একদিন পর গণভবনের মাঠ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর আনন্দমেলায় পরিনত হয়। বিজয়ের পর দলীয় প্রধানের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে আসেন তারা।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে নতুন সংসদ নেতা শেখ হাসিনাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এরপর বড় বোনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ছোট বোন শেখ রেহানা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে জনগণ স্বতঃস্ফুর্ত অংশগ্রহণ করেছে। এ নির্বাচন বাংলাদেশর ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, নির্বাচন ঠেকানোর নামে সহিংসতা করেছে বিএনপি। দু’একটা দল নির্বাচনে না আসলে কিছু যায় আসে না।
ষড়যন্ত্রের আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে, নির্বাচন পরবর্তী সবাইকে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আর পিছনে ফিরে তাকাবে না। মাথা উঁচু করে চলবে। আগামী দিনে দুর্ভিক্ষ যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।
বেলা সাড়ে ১২ টায় অভিনন্দন জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে যোগ দেন টানা চারবারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিজয়ের পর দলনেতাকে দেখে মুহুর্মুহু স্লোগানে উচ্ছ্বাস জানান কর্মীরা।