তাদের মধ্যে যেমন অভিজ্ঞরা আছেন, তেমন নতুন মুখের দেখাও মিলছে। কেউ দলের মনোনয়ন নিয়ে, আবার কেউ স্বতন্ত্র হিসেবে সংসদ সদস্য হতে চান।
ব্যবসায়ী মাহবুব মোড়লের কাছে বড় কোন দলের মনোনয়ন নেই। তবুও আম মার্কা নিয়ে ঢাকা-১৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে ভোট চাইছেন। তিনি জানান, নির্বাচিত হলে ট্রেড লাইসেন্স করা থেকে শুরু করে ব্যবসায়ীদের সব ধরনের হয়রানি দূর করতে চান।
ঢাকা-১৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. খসরু চৌধুরী। কেসি গ্রুপের এই কর্ণধার আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়েছিলেন। মনোনয়ন না পেয়ে কেতলি মার্কা নিয়েই নির্বাচনী লড়াই করছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। আমার পরিবার নিয়ে পিছুটান নেই। তাই শতভাগ চেষ্টার মাধ্যমে আমি জনসেবা করার চেষ্টা করবো।’
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী জোবায়ের আলম। তিনি নির্বাচিত হয়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়ন করতে চান বলে ভোটারদের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।
বরিশাল বিভাগের প্রার্থীদের অধিকাংশের হলফনামায় পেশা ব্যবসায়ী। তবে প্রকৃত ব্যবসায়ী মাত্র ১১ জন, এরমধ্যে ৩ জন নতুন। বরিশাল-৩ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আতিকুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচিত হয়ে আমি ব্যবসায়ীদের উন্নয়নে কাজ করবো।’
দেশের বন্দরনগরী হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের-৪ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী এস এম আল মামুন ও চট্টগ্রাম-১৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সিআইপি এম এ মোতালেব। এই দুই প্রার্থী প্রায় ৩০ হাজারের বেশি মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি করেছেন। তাই ব্যবসায়ীদের কষ্ট অনুধাবন করতে পারেন দাবি করে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরির আশ্বাস দেন এই দুই প্রার্থী।
সাফা গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর আব্দুস সোবহান। জাতীয় পার্টির হয়ে কুড়িগ্রাম-৩ আসনে নির্বাচন করছেন তিনি। নির্বাচিত হলে ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট ভেঙে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন এই ব্যবসায়ী।
ফেনী-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী নতুন মুখ মিনহাজ আহমেদ। তিনি ঠিকাদারি ব্যবসা, টেকনোলজি ও মোনাজ শিপিং লায়েন্সের পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে যুক্ত আছেন। জনপ্রতিনিধি হয়ে আইটি খাতে তরুণদের সম্পৃক্ত করে বেকার সমস্যা সমাধান করতে চান তিনি।





