সৌদি আরবে বাণিজ্যিক এলাকা হিসেবে পরিচিত রিয়াদের বাথা। এখানে বাংলাদেশি মার্কেট, কমার্শিয়াল মার্কেট, কেরালা মার্কেটসহ ইয়েমেনি মার্কেটে শীতের কাপড় কেনাবেচার ধুম পড়েছে। জ্যাকেট, কার্ডিগ্যান, সোয়েটার, শিশুদের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে সস্তায়। কাপড় কিনতে বিভিন্ন শহরের দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন প্রবাসীরা।
প্রবাসী এক বিক্রেতা বলেন, 'অন্যান্য জায়গা থেকে আমাদের এখানে দাম কম হওয়ায় ক্রেতার ভিড় এখানে বেশি। এবার শীতে আমাদের ব্যবসা ধীরে ধীরে জমতে শুরু করেছে। আশা করি কম্বলের ব্যবসা এবার ভালো হবে।'
এসব মার্কেটে নানান দেশের বিভিন্ন মানের কম্বল পাওয়া যায়। চায়না কম্বল, কোরিয়ান কম্বল, ভিয়েতনাম সোলারন, স্প্যানিশ কম্বলের পাশাপাশি বাংলাদেশের তৈরি শীতের পোশাকও কম দামে বিক্রি হয়।
কম্বলের দোকানে সারা বছরই ক্রেতাদের ভিড় থাকে। তবে শীতকালে বিক্রি বেড়ে যায়। রিয়াদের আশপাশের বাজারে চারশ'রও বেশি পোশাকের দোকান আছে। এগুলোর মধ্যে বাঙালি মালিকানায় আছে ছোট বড় প্রায় ২০০টি দোকান। প্রতি বছর এসব দোকান থেকে আয় হয় ১৫ থেকে ২০ লাখ টাকা।
প্রতিটি পোশাকের দোকানে সৌদি নাগরিকের পাশাপাশি বাংলাদেশি, ভারত, পাকিস্তান, ইয়েমেনিরা কাজ করছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, কাপড়ের ব্যবসার আয় বেশি হলে, প্রবাসী আয়ের খাতও বাড়বে।





