একসময় সারাদেশে শিল্পনগরী হিসেবে খুলনার খ্যাতি ছিলো। এর বিশেষ কারণ ছিল ভৈরব নদীর পাড়ে গড়ে ওঠা বেশ কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল, দক্ষিণ এশিয়ার বিখ্যাত নিউজপ্রিন্ট মিল, হার্ডবোর্ড মিলসহ বেশকিছু সরকারি-বেসরকারি মাঝারি ও ভারী শিল্প। নব্বইয়ের দশক থেকে বিভিন্ন কারণে এ শিল্পগুলো লোকসানি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত এক দশকে প্রায় এক লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়ে। এখানকার ভোটারদের দাবি, যারা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তাদের হাত ধরেই শিল্পের গৌরব ফিরে আসবে। বিশেষ করে পদ্মা সেতুর সুবিধা কাজে লাগিয়ে অন্যান্য অঞ্চল শিল্পে অগ্রসর হলেও খুলনা এখনও পিছিয়ে রয়েছে।
আওয়ামী লীগ মনোনীত খুলনা-৩ আসনের প্রার্থী এস এম কামাল হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের জনগণের কল্যাণে ইশতেহার দেয়। আমরা উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতেই কাজ করবো।
খুলনা-২ আসনের প্রার্থী শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেন, বিগত দিনে খুলনায় যে উন্নতি হয়েছি আগামী দিনেও সেই উন্নয়ন বজায় থাকবে। একইসঙ্গে বন্ধ মিলগুলো চালুর পাশাপাশি নতুন শিল্প-কারখানা স্থাপন করা হবে। এতে করে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।
খুলনা-৪ আসনের আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সালাম মুর্শেদী বলেন, খুলনায় গার্মেন্টস শিল্পের বিকাশে আমরা কাজ করবো।