হাওর  

বন্যপ্রাণী কমায় ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে নেত্রকোণায়

বন্যপ্রাণী কমায় ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে নেত্রকোণায়

ধানের উৎপাদন থেকে নেত্রকোণার অর্থনীতিতে আসে বড় জোগান। তবে সম্প্রতি পরিবেশ বিপর্যয় ও মানবসৃষ্ট কারণে বন্যপ্রাণী কমায় ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। পরিবেশবিদরা বলছেন, বন্য প্রাণী হত্যা বন্ধ করা না গেলে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়বে পরিবেশ ও কৃষির ওপর।

উত্তরে বাড়ছে বন্যার ভয়াবহতা, ডুবছে একের পর এক এলাকা

উত্তরে বাড়ছে বন্যার ভয়াবহতা, ডুবছে একের পর এক এলাকা

দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও ভয়াবহতা বাড়ছে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে। একের পর এক বন্যা কবলিত হচ্ছে যমুনার তীরবর্তী চর ও নিম্নাঞ্চল।

দখল-ভরাটে স্থবির নদী, কমেছে পানি ধারণক্ষমতা

দখল-ভরাটে স্থবির নদী, কমেছে পানি ধারণক্ষমতা

অপরিকল্পিত উন্নয়ন আর দখল বাণিজ্যের কবলে নদীর প্রবাহপথ সংকুচিত হওয়ায় দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে বন্যা। নদীরক্ষা কমিশন বলছে, ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুরসহ বিভিন্ন জেলায় প্রায় ১১ হাজারের বেশি তালিকাভুক্ত দখলদার থাকলেও তাদের বিরুদ্ধে কখনই নেয়া হয়নি কঠোর ব্যবস্থা। এমন অবস্থায়, নদী প্রবাহ স্বাভাবিক করতে সমন্বিত উদ্যোগ নেয়ার জোর দাবি নদী বিশেষজ্ঞদের।

হাওর পাড়ের জীবন বেঁচে থাকে কেবলই ভাগ্যের ওপর

হাওর পাড়ের জীবন বেঁচে থাকে কেবলই ভাগ্যের ওপর

বৃষ্টিপাত না থাকায় সুনামগঞ্জে বন্যার পানি কিছুটা কমেছে। তবে বন্যার পানির চাপ গিয়ে পড়ছে হাওর এলাকার বাড়িঘরে। বাড়ছে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ। প্রতিবছর বন্যা শেষে হাওরপাড়ের মানুষগুলোর হৃদয়ে যে ক্ষত তৈরি হয় তা নিরসনের কোনো চেষ্টা দেখা যায় না। নিরুপায় হাওর পাড়ের জীবন বেঁচে থাকে কেবলই তার ভাগ্যের উপর।

হবিগঞ্জে ধানের পাইকার-ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য

হবিগঞ্জে ধানের পাইকার-ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্য

সরকার প্রতি মণ ধানের দাম ১ হাজার ২৮০ টাকা নির্ধারণ করেছে। কিন্তু হবিগঞ্জে পাইকার আর ফড়িয়াদের দৌরাত্ম্যে ৭৫০ থেকে ৯০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে ধান। এতে চাষিদের লোকসান গুণতে হচ্ছে।

নেত্রকোণার হাওরে ধানের বাম্পার ফলন

নেত্রকোণার হাওরে ধানের বাম্পার ফলন

নেত্রকোণার হাওরে লক্ষ্যমাত্রার দ্বিগুণ ধান উৎপাদন হয়েছে। আবহাওয়া চাষের উপযোগী হওয়ায় এবারে প্রতি কাঠা জমিতে ধান মিলছে ৮ থেকে ১০ মণ। কম্বাইন হারভেস্টার মেশিনসহ আধুনিক যন্ত্রপাতির ব্যবহার বাড়ায় সহজেই উৎপাদিত ধান ঘরে তুলতে পারছেন কৃষকরা। এরইমধ্যে এসব ধান মহাজনদের কাছে বিক্রি করছেন তারা।

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলা

বৈশাখ ঘিরে হাওরের মানুষের সুখ-দুঃখ। এ অঞ্চলে বৈশাখ মানেই বোরো ধান ঘরে তোলার সময়। তাই তো বৈশাখের প্রথম দিনে পাকা ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছেন হাওরের কৃষকরা।

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

ফসল উঠেনি ঘরে, পুরনো পোশাকেই ঈদ করবেন হাওরের কৃষক

বিস্তৃত হাওরজুড়ে সোনালী ফসল থাকলেও ঈদের আমেজ নেই নেত্রকোনার হাওরের কৃষকদের মাঝে। ঈদের আগে ফসল তুলতে না পারায় পুরনো পোশাকেই ঈদ কাটবে হাওর পাড়ের মানুষদের। এর প্রভাব পড়েছে বাজারেও।

অনাবাদি জমিতে ৩০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া চাষ

অনাবাদি জমিতে ৩০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া চাষ

নেত্রকোণায় হাওরের জমিতে এবার মিষ্টি কুমড়ার ব্যাপক ফলন হয়েছে। এ বছর শুধু হাওরেই ৩৫০ হেক্টর জমিতে আবাদ হয়েছে মিষ্টি কুমড়া, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা। হাওরের অনাবাদি জমিগুলো পুরোপুরি চাষের আওতায় আনতে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করছে কৃষি বিভাগ।

নেত্রকোণায় অধিকাংশ বাঁধের কাজ অসমাপ্ত

নেত্রকোণায় অধিকাংশ বাঁধের কাজ অসমাপ্ত

নেত্রকোণায় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ হয়নি হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ। হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বেশিরভাগ কাজ এখনো অসমাপ্ত। এ নিয়ে শঙ্কায় দিন কাটছে স্থানীয় কৃষকদের। এ বছর হাওরে ১৫৬ কিলোমিটার বাঁধ নির্মাণ ও সংস্কারের কাজ চলছে।

সুনামগঞ্জে ৫ বছরে বাঁধ ভেঙে ক্ষতি ৬শ' কোটি টাকা

সুনামগঞ্জে ৫ বছরে বাঁধ ভেঙে ক্ষতি ৬শ' কোটি টাকা

প্রতি বছরই হাওরপাড়ের কৃষকদের সোনালি ফসল রক্ষায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ফসলরক্ষা বাঁধ। তবে কোন বছরই নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হয় না। এতে গত ৫ বছরে সুনামগঞ্জে বাঁধ ভেঙে নষ্ট হয়েছে ৬শ' কোটি টাকার ফসল।

হাওরে শুরু হয়নি বাঁধ নির্মাণ, চিন্তায় সুনামগঞ্জের কৃষক

হাওরে শুরু হয়নি বাঁধ নির্মাণ, চিন্তায় সুনামগঞ্জের কৃষক

সুনামগঞ্জের হাওরে এবার ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু না হওয়ায় কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ। তাদের অভিযোগ, অন্যান্য বছর এমন সময় পুরোদমে চলে কাজ।