বিদেশি ফল
আমদানি নির্ভরতা কমাতে সবুজ মাল্টার চাষাবাদ বাড়ানোর তাগিদ

আমদানি নির্ভরতা কমাতে সবুজ মাল্টার চাষাবাদ বাড়ানোর তাগিদ

শুল্ক-কর ও ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি ফলের দামও বাড়ছে। তবে ডলার–সংকটের কারণে ফল আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপে কমেছে আমদানি। গত অর্থবছরে ফল আমদানি হয়েছে ৫ লাখ ৮৯ হাজার টন। এসব ফল কিনতে ক্রেতাদের খরচ হয়েছে ১৬ হাজার কোটি টাকা। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয়েছে মাল্টা। বাজারে বর্তমানে এক কেজি মাল্টা কিনতে হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা কেজি দরে। তবে দেশে চাষ হচ্ছে সবুজ মাল্টার, পুষ্টিগুণ, স্বাদ এবং দামে অনেক কম থাকায় আমদানি নির্ভরতা কমাতে এই ফলটির চাষাবাদ বাড়ানোর তাগিদ কৃষি অর্থনীতিবিদদের।

খাদ্যপণ্যের বিক্রয় অনুমোদন জটিলতায় উৎসাহ হারাচ্ছে বিডাররা

খাদ্যপণ্যের বিক্রয় অনুমোদন জটিলতায় উৎসাহ হারাচ্ছে বিডাররা

পচনশীল খাদ্যপণ্য নিলাম ডাক শেষের পরে বিক্রয় আদেশ অনুমোদন জটিলতায় উৎসাহ হারাচ্ছেন বিডাররা। দেরি হলে পণ্য পচে হারায় বাজারমূল্য। এতে রাজস্ব হারাচ্ছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস। এদিকে, পে অর্ডার ফেরত পেতে দেরি হওয়ায় পুঁজি আটকে যাচ্ছে বিডারদের।

দেশে চাষ হচ্ছে ১২ হাজার কোটি টাকার বিদেশি ফল

দেশে চাষ হচ্ছে ১২ হাজার কোটি টাকার বিদেশি ফল

ডলার সাশ্রয়ে বিদেশি ফল এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। লাভ বেশি হওয়ায় বাড়ছে উৎপাদন সক্ষমতাও। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, দেশে বর্তমানে প্রায় ১১ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ হচ্ছে নানা জাতের বিদেশি ফল। যার বাজারমূল্য প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকা। দেশে উৎপাদিত কয়েকটি বিদেশি ফল হয়ে উঠছে রপ্তানিযোগ্য।

কুমিল্লায় আঙুর চাষে দুই কৃষকের সফলতা

কুমিল্লায় আঙুর চাষে দুই কৃষকের সফলতা

কুমিল্লায় আঙুরের চাষে সফলতা পেয়েছেন দুই কৃষক। পরিপক্ক হলে বাজারে আসবে এসব আঙুর। কৃষি বিভাগ বলছে, এখানকার মাটি যেহেতু এই বিদেশি ফল উৎপাদনে উপযোগী তাই এর গুনাগুন বাড়াতে আরও গবেষণা চালাবে গবেষকরা।

বাজারে উঠতে শুরু করেছে গ্রীষ্মকালীন ফল

বাজারে উঠতে শুরু করেছে গ্রীষ্মকালীন ফল

বাজারে উঠতে শুরু করেছে গ্রীষ্মকালীন ফল আম, কাঁঠাল, লিচু। তবে মৌসুমের শুরুতে এসব ফল বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এদিকে দেশি ফলের সরবরাহ বাড়ায় চাহিদা কমতে শুরু করেছে বিদেশি ফলের।

রমজানে চড়া হতে পারে বিদেশি ফলের বাজার

রমজানে চড়া হতে পারে বিদেশি ফলের বাজার

বছর ব্যবধানে খেজুর আমদানিতে শুল্ক বেড়েছে ১৪ থেকে ১৭ গুণ। এতে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে গেলো সাত মাসে আমদানি কমেছে ৬০ শতাংশ।