
শেরপুরে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৮৪ হাজার পশু
কোরবানির ঈদ ঘিরে শেরপুরের খামারগুলোতে চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি। জেলায় এবার প্রায় ৮৪ হাজার পশু পালন করা হয়েছে। যা চাহিদার তুলনায় ৩০ হাজার বেশি। জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, এসব পশুর বাজারমূল্য প্রায় ৬শ' কোটি টাকা। তবে পশু মোটাতাজাকরণের খরচ বাড়ায় আশানুরূপ দাম পাওয়া নিয়ে দুঃশ্চিন্তায় খামারিরা।

তিন বিভাগে প্রাণিসম্পদের ক্ষয়ক্ষতি দেড় কোটি টাকার
ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপকূলীয় সব এলাকা। এখনো পানিতে ডুবে আছে অনেক গোচারণ ভূমি। এমন অবস্থায় তৈরি হয়েছে পশুখাদ্যের সংকট। যার প্রভাব পড়তে পারে কোরবানির বাজারে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের হিসাবে বরিশাল, চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগে প্রায় দেড়কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

ফেনীতে গবাদিপশু পালনে ঝুঁকছে তরুণরা
ফেনীতে তরুণদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে গবাদিপশু পালন। জেলার ৫ হাজারের বেশি গবাদিপশু খামারির মধ্যে ৩ হাজারের জনের বেশি তরুণ। সফলতার দেখা পাওয়ায় বাড়ছে নতুন উদ্যোক্তার সংখ্যাও। এখন উচ্চ শিক্ষিত, বিদেশ ফেরত ও চাকরি ছেড়ে আসা তরুণরাও বিনিয়োগ করছেন পশু পালনে।

তীব্র তাপপ্রবাহে দুশ্চিন্তায় খামারিরা, কমছে দুধ-মাংস উৎপাদন
তীব্র গরমে গবাদিপশুর চামড়ায় ক্ষত সৃষ্টি হচ্ছে। হঠাৎ জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে গরু। আর লালন-পালনে খরচ বাড়লেও দুধ ও মাংসের উৎপাদন কমছে। কোরবানির আগে এমন পরিস্থিতিতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন খামারিরা।

৫৮ বছর পেরোলেও মধুপুরের প্রজনন কেন্দ্রে হরিণ আছে ৭০টি
৫৮ বছরে মধুপুরের লহরিয়া হরিণ প্রজনন কেন্দ্রে রয়েছে মাত্র ৭০টি হরিণ। স্থানীয়দের অভিযোগ, হরিণ শিকার ও পাচারের কারণেই এই অবস্থা।

তীব্র গরমে গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে খামারিরা
বৈরি আবহাওয়ায় গবাদিপশু নিয়ে বিপাকে খামারিরা। তীব্র গরমে গবাদিপশুর বিভিন্ন রোগ দেখা দেয়ায় দুশ্চিন্তায় অনেকে। পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা পরামর্শ দিচ্ছে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।

এক দশকে দেশে গবাদি পশুর উৎপাদন বেড়েছে ১৪২ শতাংশের বেশি
দেশে গবাদি পশুর উৎপাদন বাড়ছে। সফলতা পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে পশু মোটাতাজাকরণ ব্যবসায় নামছেন নতুন নতুন খামারি। এক দশকে ১৪২ শতাংশের বেশি গবাদিপশুর উৎপাদন বেড়েছে। তবে জমি স্বল্পতা ও চারণভূমির অভাব রয়েছে। যে কারণে পশুর সংখ্যা সীমিত রেখে দুধ ও মাংস উৎপাদন বাড়াতে অগ্রাধিকার দিচ্ছে সরকার।