কীটনাশক
লক্ষ্যমাত্রার সমপরিমাণ আউশ ধান উৎপাদন যশোরে
কয়েকবছর ধরেই লক্ষ্যমাত্রার সমপরিমাণ আউশ ধান উৎপাদন হচ্ছে যশোরে। মৌসুমজুড়ে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলন ভালো বলছেন চাষিরা। জেলার বেশিরভাগ এলাকায় এখন চলছে আউশ ধান কাটা ও মাড়াই। বাজারে ধানের দাম ভালো পাওয়ায় খুশি কৃষক।
আগস্টে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে ডেঙ্গুর সংক্রমণ
দেশে ডেঙ্গুর সংক্রমণ জুলাই মাসের তুলনায় আগস্টে দ্বিগুণের বেশি বেড়েছে। অন্যদিকে এবার মৃত্যুহার এখন পর্যন্ত গত বছরের চেয়ে বেশ খানিকটা বেশি। সংক্রমণ ও মৃত্যু কম হলেও আবহাওয়ার গতিপ্রকৃতি, বিশেষ করে বর্ষা পরবর্তী প্রবল বৃষ্টি ডেঙ্গুর জন্য উপযোগী পরিবেশ তৈরির শঙ্কায় রয়েছে।
বস্তায় আদা চাষে বাণিজ্যিকভাবে লাভবান কৃষক
শেরপুরে বাণিজ্যিকভাবে বস্তায় আদা চাষ শুরু হয়েছে। বাড়তি খরচ, কীটনাশক ও সেচের প্রয়োজন না হওয়ায় বস্তায় আদা চাষে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। চলতি মৌসুমে জেলায় ৬ লাখ ৩৩ হাজার বস্তায় আদা চাষ হয়েছে। যেখান থেকে আয় হবে ৬২ কোটি টাকার বেশি। লাভজনক হওয়ায় ভবিষ্যতে এ পদ্ধতিতে আদা চাষের পরিমাণ আরও বাড়ার আশা কৃষি বিভাগের।
বৃষ্টি না হওয়ায় বাড়ছে সেচ খরচ, শঙ্কায় কৃষক
মৌসুমেও আশানুরূপ বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন যশোরের আমন চাষিরা। পানির স্বল্পতায় আমনের চারা রোপণ করতে পারছেন না তারা। নির্ভর করতে হচ্ছে সেচের ওপর। এতে বাড়তি গুনতে হতে পারে প্রায় ২০৮ কোটি টাকা।
ভেজাল বালাইনাশক নিয়ন্ত্রনে নেই পরীক্ষাগার
ভেজাল ও নিম্নমানের বালাইনাশকে প্রতিবছর মাটি, ফসল ও পরিবেশের কি ক্ষতি হচ্ছে তা টাকার অংকে হিসাব না থাকলেও বড় অংকের ক্ষতি যে হচ্ছে সেটি নিশ্চিত করেছেন কৃষি গবেষকরা। বগুড়ায় সার ও বালাইনাশক দ্রব্যের আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দুই শতাধিক। এসব প্রতিষ্ঠানে নেই মান নিয়ন্ত্রন ল্যাব। এমনকি সরকারিভাবেও কোনো তদারকি হয় না। এতে করে প্রতারিত হচ্ছেন কৃষক। ঘটছে ফলন বিপর্যয়।
নোয়াখালীতে ৭০ হাজার চারাগাছে স্প্রে করে পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা
নোয়াখালী সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে মায়া নার্সারির প্রায় ৭০ হাজার গাছ আগাছানাশক বিষাক্ত কেমিক্যাল স্প্রে করে পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। পুড়িয়ে ফেলা গাছের মূল্য প্রায় ১৬ লাখ টাকা বলে দাবি ভুক্তভোগী নার্সারির মালিক মফিজুর রহমানের।
নেত্রকোণায় ৬০০ কোটি টাকার সবজি উৎপাদনের লক্ষ্য
নেত্রকোণায় চলতি রবি মৌসুমে আনুমানিক ৬০০ কোটি টাকার সবজি উৎপাদন হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে সবজি চাষে চাষিদের কয়েকগুণ খরচ বেড়েছে। সব মিলিয়ে এক মৌসুমে বীজ ও কীটনাশকের পেছনে খরচ হয় প্রায় ১১০ কোটি টাকা।
কোনভাবেই মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি মিলছে না
মশার অত্যাচারে রাজধানীবাসীকে দিনের বেলাতেও কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হচ্ছে। এছাড়া পরিষ্কার না করাতে পানি জমে থাকা পাত্রে মশার লার্ভা জন্ম নিচ্ছে।
মশা নিধনে বিপুল অর্থ খরচেও সুফল মিলছে না
‘মশা মারতে কামান দাগা’ বাগধারাটি যেন ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের জন্য সত্যি হয়ে ধরা দিয়েছে। ক্ষুদ্র কীট মশা নিধনে অনেক টাকা খরচ করলেও ফলাফল শূন্য।
আলুর ভালো দাম পেয়েও লোকসানের শঙ্কা চাষিদের
বগুড়ায় তীব্র শীত, কুয়াশা আর পচন রোগে এবার আলুর ফলন তুলনামূলক কম বলে দাবি কৃষকদের। কীটনাশক প্রয়োগ করেও পচন ঠেকাতে পারেননি। এ অবস্থায় ভালো দাম পেলেও লাভ করা নিয়ে সংশয়ে তারা।
নওগাঁর এক ফসলি জমিতে ফসল উৎপাদন ব্যাহত
নওগাঁয় এক ফসলি জমিতে গত দুই-তিন বছর ধরে নানা জাতের ঘাস ও আগাছা জন্মেছে। এতে বাড়তি খরচের পাশাপাশি ফসল উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে।